হস্তমৈথুন ও ফিঙ্গারিং না করার জন্য ই এই সেবা শুরু করেছি
ঢাকা ইউনিভার্সিটি, ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি ও খুলনা ইউনিভার্সিটি গবেষণায় আমরা জানতে পারি যে বাংলাদেশের ১ জন ছেলের বিপরীতে ২.৫ জন মেয়ে মানুষ। কিন্তু ৮০% মানুষ ইন্টারনেট এ সেক্স ভিডিও, গেম্স্, মুভি, খেলাধুলা বিশেষ করে ফেসবুক, ইউটিউব, দেখে সময় নষ্ট করে। ১% মানুষ ফ্রিল্যান্সিং করে। কিন্তু সেক্স ভিডিও দেখার প্রভোনা অনেক বেশি এবং হস্তমৈথুন ও ফিঙ্গারিং করে।
আমরা চাই না কেউ হস্তমৈথুন বা ফিঙ্গারিং করে জীবনের রঙিন মুহূর্ত গুলো নষ্ট করুক। জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত আনন্দময় করে তোলবার মন্ত্র হলো আমাদের এই সেবা যা সবারই কাজে লাগবে।
জীবনের প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি কেমন হওয়া উচিত তা হয়তো আমরা কেউই জানি না কিন্তু জীবনের প্রতিটা সেকেন্ড সময় আমরা সেক্স আর্টের কাজে লাগাতে পারি। আসুন পুরনো নিজেকে দুমড়ে-মুচড়ে ফেলুন। নতুন করে গড়ুন, আর প্রকাশ করুন নিজের সবচেয়ে আকর্ষণীয়, ড্যাশিং,হ্যান্ডসাম ও স্মার্ট ভার্সন কে।
আমাদের প্রতিষ্ঠান হলো অনুমোদিত সেক্স কর্মপদ্ধতি সম্পুন্ন করে। যার মাধ্যমে আমরা বহুমুখী সেক্সের প্রয়োজন পূরণের জন্য নানাবিধ কার্যক্রম সংগঠন, পরিচালনা ও সম্পাদন করি।
সেক্সের সামাজিক সমস্যা হলো এমন একটি নেতিবাচক ঘটনা যা সমাজে বসবাসকারী মানুষকে স্বাভাবিক জীবনযাপনে বাঁধা সৃষ্টি করে। এটি সামাজিক জীবনযাত্রায় বাঁধা প্রদান করে আবেগীয় ভাবে সামাজিক উন্নয়ন ব্যাহত করে। আর আমরা সঠিক সমাধান প্রধান করি।
মানসিক রোগ বা মোনরোগে আকক্রান্ত খুবই খারাপ লক্ষণ সেক্সের জন্য যা একপ্রকারের ব্যবহারিক বা মানসিক দুর্দশা যা সাধারণ সামাজিক বা সাংস্কৃতিক নীতিমালার অবক্ষয় হয়। সময়ের সাথে সাথে বিভিন্ন সমাজ ও সংস্কৃতি, মানসিক সুস্থতার সর্বোচ্চ চেষ্টা আমরা করি।
কোনো সংস্কৃতি যখন ধর্মীয় কার্যকলাপে প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি করে এবং নৈতিকতা বিবর্জিত হয় তখন তা অপসংস্কৃতি বলে চিহ্নিত হয়। এই অপসংস্কৃতির প্রভাবে আমরা নিজস্ব স্বকীয়তা হারিয়ে ফেলি এবং জীবনে সেক্সের উপভোগ করতে পারি না। আমরা বিপথগামী হই।
মানুষ ও অন্যান্য প্রাণীর মধ্যে বড় পার্থক্য হলো, মানুষ নৈতিকতাসম্পন্ন জীব, অন্য প্রাণী তা নয়। ন্যায় আর সত্যের পথ অনুসরণ করে অন্যের ক্ষতি না করে যতটুকু সম্ভব উপকার করা, অপরের কল্যাণ করা প্রত্যেক নৈতিকতাসম্পন্ন মানুষের কাজ। সেক্সটা কিন্তু জীবনেরই অংশ।